আসসালামু আলাইকুম। বন্ধুরা আমি এই আর্টিকেলে আমাদের দেশ রচনা
এক হাজার শব্দের মধ্যে উপস্থাপন করতে চেষ্টা করব।আমাদের দেশ রচনা টি প্রায় সব জায়গায় প্রয়োজন হয়। যেমন রচনা প্রতিযোগিতা, বিভিন্ন পরিক্ষার প্রশ্নে ইত্যাদি।
যদিও আমাদের দেশ রচনা এক হাজার শব্দের মধ্যে লেখা সম্ভব না কেনোনা আমাদের দেশ সম্পর্কে বলতে গেলে অফুরন্ত কথা বলা যায়।
তো কথা আনা বাড়িয়ে নিচে আমাদের দেশ রচনা তুলে ধরা হলো। (here all information collected fro Wikipedia)
আমাদের দেশ রচনা
ভূমিকাঃ
একটি নির্দিষ্ট ভূখন্ডকে তখনি দেশ বলা যাবে যখন তার সার্বভৌমত্ব,জনগন ও সরকার থাকবে।এর মধ্যে কোনো একটি অনুপস্থিত থাকলে সেই ভূখন্ডকে আমরা দেশ বলতে পারব না।
আমাদের দেশের নাম হচ্ছে বাংলাদেশ। এদেশের রয়েছে সার্বভৌমত্ব, রয়েছে ১৭ কোটি জনগণ আর রয়েছে সুগঠিত সরকার। ১৯৭১ সালে ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করে।
সুজলা -সুফলা এই বৈচিত্র্যময় প্রকৃতির দেশে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ঋতু। বছরের ছয়টি ঋতুর প্রভাবে এদেশের প্রকৃতি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রূপ ধারণ করে।
গ্রীষ্মের রসালো ফল, বর্ষার গুড়িগুড়ি বৃষ্টি, শরতের কাশফুল, হেমন্তের নতুন ফসল, শীতের পিঁঠাপুলি আর বসন্তের ফুলের সমাহার এবং কোকিলের ডাক সবমিলিয়ে আমাদের দেশ যেনো এক প্রকৃতির লীলাভূমি।
বাংলাদেশের রয়েছে সুদীর্ঘ ইতিহাস এবং সমৃদ্ধময় সংস্কৃতি। এছাড়াও রয়েছে নিজস্ব ভাষা, হাজারো ঐতিহাসিক স্থান, বিরত্বের উদাহরণ ইত্যাদি।
বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান ও সীমানাঃ
এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণে বাংলাদেশের অবস্থান । বাংলাদেশ ২০ ° ৩৪ ′ উত্তর অক্ষরেখা থেকে ২৬ ° ৩৮´ উত্তর অক্ষরেখার মধ্যে এবং ৮৮ ° ০১´ পূর্ব দ্রাঘিমা রেখা থেকে ৯২ ° ৪১ ′ পূর্ব দ্রাঘিমা রেখার মধ্যে অবস্থিত । বাংলাদেশের মাঝামাঝি স্থান দিয়ে কর্কটক্রান্তি রেখা ( ২৩ ° ৫ ) অতিক্রম করেছে ।
পূর্ব – পশ্চিমে সর্বোচ্চ বিস্তৃতি ৪৪০ কি.মি. এবং উত্তর – উত্তর পশ্চিম থেকে দক্ষিণ – দক্ষিণ পূর্ব প্রান্ত পর্যন্ত সর্বোচ্চ বিস্তৃতি ৭৬০ কি.মি .।
বাংলাদেশের উত্তরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ , মেঘালয় ও আসাম ; পূর্বে আসাম , ত্রিপুরা ও মিজোরাম এবং মিয়ানমার ; দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর এবং পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ অবস্থিত । বাংলাদেশের মোট আয়তন ১,৪৭,৫৭০ বর্গ কি.মি. বা ৫৬ , ৯৭৭ বর্গমাইল ।
সর্বশেষ লেখনি,
- ক্ষারক কাকে বলে।ক্ষার ও ক্ষারকের মধ্যে পার্থক্য|ক্ষারকের বৈশিষ্ট্য
- শিক্ষা সফরে যাওয়ার জন্য আবেদন পত্র বাংলায় (সেরা ৪টি আবেদনপত্র)
- বাংলাদেশের আয়তন কত? কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন
- তড়িৎ ঋণাত্নকতা কাকে বলে| তড়িৎ ঋণাত্নকতা কি?(পর্যায়বৃত্ত ধর্ম)
বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও জনবসতিঃ
জনসংখ্যার দিক থেকে পৃথিবীতে বাংলাদেশের স্থান নবম । ভূখণ্ডের তুলনায় এদেশের জনসংখ্যার ঘনত্বও খুব বেশি । তাছাড়া জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারও বেশি ।
২০০১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী বাংলাদেশের জনসংখ্যা ছিল প্রায় ১২.৯৩ কোটি , জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.৪৮ % এবং প্রতি বর্গকিলোমিটারে জনসংখ্যার ঘনত্ব ৮৭৬ জন ।
আদমশুমারি -২০১১ অনুসারে বাংলাদেশের জনসংখ্যা প্রায় ১৪.৯৭ কোটি , জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.৩৭ % এবং প্রতি বর্গকিলোমিটারে জনসংখ্যার ঘনত্ব ১০১৫ জন । ভূ – প্রকৃতির গঠনের বিভিন্নতার কারণে এদেশে অঞ্চলভেদে জনসংখ্যার ঘনত্বের পার্থক্য দেখা যায় ।
পড়তেই থাকুন, আমাদের দেশ রচনা।
বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব অর্জনঃ
বাংলাদেশ অনেক ত্যাগ – তিতিক্ষার মধ্যে সিয়ে স্বাধীনতা অর্জন করেছে। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর দুটি দেশের জন্ম হয়৷ একটি পাকিস্তান আর একটি ভারত।
পাকিস্তানের দুটি অংশ ছিলো যা পূর্ব পাকিস্তান বা বাংলাদেশ এবং পশ্চিম পাকিস্তান অংশে বিভক্ত ছিল। যদিও তখন বাংলাদেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের অধীনে ছিলো তবুও বাংলাদেশ অনেক নির্যাতনের স্বীকার ছিল।
বাংলাদেশের জনগন সবসময় নিপীড়নের স্বীকার হতো। নির্বাচনে জয়লাভ করেও বাংলাদেশের জনগন পায়নি ক্ষমতা। তারই প্রতিবাদ যখন বাংলাদেশের জনগন করেছিলো তারা আমাদের দেশের জনগনকে নির্বিচারে হত্যা করে।
ধীরে ধীরে বাংলাদেশের মানুষ বুঝতে পারে যে জীবনপন যুদ্ধ ছাড়া পাকিস্তানিদের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া অসম্ভব।
তারই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের জনগন মুক্তিযুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হয়। ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর নের্তৃত্বে বাঙালিরা মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে।
ভারত, সোভিয়েত ইউনিয়ন সহ বিভিন্ন দেশের সহায়তায় বাঙ্গালিরা মুক্তিযুদ্ধে জয়লাভ করে এবং স্বাধীনতা অর্জন করে।
বাংলাদেশের পুরাকীর্তিঃ
প্রাচীন ও ঐতিহাসিক নিদর্শনের জন্য বাংলাদেশের পরিচিতি আছে সারা বিশ্বে। বর্তমানে বাংলাদেশে যেসব পুরাকীর্তি আবিষ্কৃত হয়েছে তার মধ্যে মহাস্থানগড়, পাহাড়পুর বিহার এবং ময়নামতির আনন্দবিহার উল্লেখযোগ্য।

পাহাড়পুর
পুরাকীর্তি ও নিদর্শনের অতীত ইতিহাস জানানোর জন্য জাদুঘর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। যেখানে আমরা নতুন প্রজন্ম ইতিহাস থেকে জ্ঞান অর্জন করতে পারব।
বাংলাদেশ হিন্দু ও বুদ্ধ ধর্মের পুরাকীর্তি অঞ্চল হিসেবে সমৃদ্ধ।যার মধ্যে নওগাঁ জেলার পাহাড়পুর , বগুড়ার মহাস্থানগড় এবং কুমিল্লার ময়নামতী উল্লেখযোগ্য । বর্তমানে খননকাজ চলছে বেশ কিছু পুরাকীর্তি অঞ্চলে ।
উয়ারী বটেশ্বর তার মধ্যে অন্যতম । পাহাড়পুর হচ্ছে সবচেয়ে বড়ো আশ্রম , মঠ এবং মন্দির । অন্যদিকে মহাস্থানগড় শুধু একটি শহর নয় ধর্মীয় দিক থেকে এর গুরুত্ব অনেক । ময়নামতী বৌদ্ধবিহার অষ্টম শতাব্দীতে বৌদ্ধ ধর্মের আশ্রম ও মন্দির হিসেবে নির্মিত হয় ।
এছাড়া সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কিছু পুরাকীর্তি অঞ্চল আবিষ্কৃত হয়েছে ভাসুবিহার , হলুদ বিহার , সীতাকোট এবং জগদ্দল তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ।
স্যার আলেকজান্ডার কানিংহাম ১৮৭৯ সালে বাংলাদেশ পরিদর্শনে আসেন । এসময় তিনি প্রত্নতাত্ত্বিক খননকাজের মাধ্যমে মহাস্থানগড় ও পাহাড়পুর বিহার আবিষ্কার করেন । এছাড়া তিনি মহাস্থানগড়ের নিকটে অবস্থিত ভাসুবিহার এবং পাহাড়পুরের নিকটবর্তী যোগীগুফা , ঘটিনগর ও দিবারদিঘি আবিষ্কার করেন ।
পড়তেই থাকুন, আমাদের দেশ রচনা
ঋতু বৈচিত্রে বাংলাদেশঃ
ঋতুপরিক্রমায় বাংলায় আসে গ্রীষ্ম , বর্ষা , শরৎ , হেমন্ত , শীত ও বসন্ত । দুই মাসে একটি ঋতু । বৈশাখ – জ্যৈষ্ঠ গ্রীষ্মকাল , আষাঢ় – শ্রাবণ বর্ষাকাল , ভাদ্র – আশ্বিন শরৎকাল , কার্তিক – অগ্রহায়ণ হেমন্তকাল , পৌষ মাঘ শীতকাল এবং ফাল্গুন – চৈত্র বসন্তকাল ।
এ ছয় ঋতুর আবর্তনে কেটে যায় বছর । তবে এ ঋতুপরিক্রমা যে সবসময় মাসের সীমারেখা মেনে চলে এমন নয় । তবু বাংলার প্রকৃতি আর মানুষের জীবনযাত্রার ধরন বিন্যস্ত হয় এ ঋতু – পরিক্রমাকে কেন্দ্র করে ।
বাংলার ঋতুর রূপবৈচিত্র্যে মুগ্ধ কবি তাই আবেগভরে লেখেন :
‘ ঋতুর দল নাচিয়া চলে ভরিয়া ডালি ফুলে ও ফলে নৃত্যলোল চরণতলে মুক্তি পায় ধরা ছন্দে মেতে যৌবনেতে রাঙিয়ে ওঠে জরা । ’
মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে এদেশে ঋতুবৈচিত্র্য সৃষ্টি হয় আর বাংলার প্রকৃতিকে সাজায় অনবদ্য রূপে । এমনি বিচিত্র রূপে বাংলার প্রকৃতিতে ছয়টি ঋতুর পালাবদল ঘটে ।
এই পালাবদলের ছোঁয়ায় প্রকৃতিতে নতুনের দোলা লাগে । আমাদের জীবন ভরে ওঠে বিচিত্র অনুভূতিতে । প্রকৃতপক্ষে , ষড়ঋতুই বাংলার প্রকৃতিকে এত মোহনীয় করেছে ।
ডিজিটাল যুগে বাংলাদেশঃ
বিশ্বব্যাপী তথ্যপ্রযুক্তি দ্রুত প্রসারের ফলে বাংলাদেশ ইতিমধ্যে বর্হিবিশ্বের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করেছে । আজ তথ্যপ্রযুক্তির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড়ো সাফল্য মোবাইল ফোনের ক্রমবর্ধিত ব্যবহার । এটি বাংলাদেশের যোগাযোগ মাধ্যমে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে ।
তবে তথ্যপ্রযুক্তির অন্যান্য ক্ষেত্রে আমাদের অর্জন অনেক কম । দেরিতে হলেও বাংলাদেশ SEA – ME WE4 সাবমেরিন ফাইবার অপটিক ক্যাবলের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে । ১০ সেপ্টেম্বর , ২০১৮ তারিখে পটুয়াখালীর কুয়াকাটার দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল ল্যান্ডিং স্টেশনের কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয় । বাংলাদেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপে গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে ।
জাতিসংঘে বাংলাদেশঃ
বাংলাদেশ ১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে। বাংলাদেশে জাতিসংঘের সবক’টি অঙ্গ সংস্থার মিশন আছে । জাতিসংঘের ১৩৬ তম সদস্য বাংলাদেশ সবসময়ই এর বিশেষ নজর পেয়ে থাকে ।
১৯৭৪ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতিসংধের সাধারণ পরিষদে বাংলা ভাষায় বক্তৃতা প্রদানের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের গভীর মনোযোগ আকর্ষণ করেন । জাতিসংঘের সবক’টি অঙ্গ সংস্থা শুরু থেকেই বাংলাদেশের আর্থ – সামাজিক অবস্থা পরিবর্তনের জন্য কাজ করছে ।
এ বিশ্ব সংস্থাটির চার জন মহাসচিব পাঁচ বার বাংলাদেশ সফর করে গেছেন । জাতিসংঘে বাংলাদেশের আর্থিক অবদান কম হলেও বাংলাদেশের ‘ সৈন্যরা প্রাণ উৎসর্গ করে শান্তিরক্ষা মিশন পরিচালনায় কার্যকরী ভূমিকা রাখছে । এছাড়া জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করার পর থেকে বাংলাদেশ এই বিশ্ব সংস্থায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে ।
১৯৭৯-৮০ এ সময়ের জন্য নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী সদস্যপদে বাংলাদেশের নির্বাচন তার এ ভূমিকার স্বীকৃতি এবং বিশ্ব সম্প্রদায়ের আস্থার স্বাক্ষরবাহী । ১৯৮৪ সাল থেকে জাতিসংঘের কার্যপ্রণালিতে বাংলা ভাষার ব্যবহার আমাদের জন্য খুবই গৌরবের ।
১৯৮৬ সালে বাংলাদেশের তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৪১ তম অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন । তাঁর এই সভাপতি নির্বাচিত হওয়া বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের বিশেষ ভূমিকার কথাই স্মরণ করিয়ে দেয় । বিবাদের শান্তিপূর্ণ মীমাংসায় জাতিসংঘ ঘোষিত নীতি অনুসরণ করে বাংলাদেশ ভারতের সঙ্গে গঙ্গার পানি বণ্টন বিষয়ক দীর্ঘকালের সমস্যা নিরসনে এবং পার্বত্য চট্টগ্রামের সংঘাতময় পরিস্থিতির সুষ্ঠু সমাধানে সফল হয়েছে ।
এছাড়াও ২০১২ সালে সমুদ্রসীমা নিয়ে মিয়ানমারের সাথে ৩৮ বছরের বিরোধ নিষ্পত্তি হয় এবং আমাদের দেশ নতুন প্রায় সাড়ে ১৯ হাজার বর্গ কিলোমিটার সমুদ্র এলাকা পেয়েছে।
উপসংহারঃ
বাংলাদেশের জনগন শান্তিপ্রিয়। সর্বদা এদেশের সরকার এদেশের নিরাপত্তা এবং উন্নয়নের জন্য কাজ করে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি, সামগ্রিক নিরাপত্তা, শিক্ষা ইত্যাদি বিষয়ে আমাদের দেশ অনেক ভালো পর্যায়ে আছে। তাই আমাদের উচিত দেশের পাশে থাকা দেশকে সাপোর্ট করা।
ইতি,
আপনারা যদি চান তাহলে এই আমাদের দেশ রচনা এর সাথে আরো কিছু বিষয় উপস্থান করতে পারবেন। যেমন আমাদের দেশ এর উৎসব, দেশের সংস্কৃতি ইত্যাদি।
ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। সাধ্যমতো চেষ্টা করেছি আমাদের দেশ রচনা এক হাজার শব্দের মধ্যে লিখতে ।
আড়ও পড়ুন,
অনেক সুন্দর হয়েছে ভাই।